হাসান আরেফিন, নলছিটি ---
কখনো তাকে দেখা গেছে অসহায় রোগীর পাশে থেকে সকল ধরনের সেবা করতে। আবার কখনো দেখা গেছে মাদক বিরোধী ক্যাম্পেইন কিংবা স্কুল কলেজের ছাত্রদের নানা নৈতিকতার শিক্ষা দিতে। আবার কখনো বৃক্ষ রোপণ করতে দেখা গেছে আপন মনে। সর্বোপরি তিনি সব সময়ই রয়েছেন অসহায় মানুষদের পাশে। এছাড়াও স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসায় সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়ে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। নিজ টাকায় লেখা পড়ার সুযোগ করে দিয়েছে দরিদ্র অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে। মাসুম বিল্লাহ মনে করেন এলাকার উন্নয়ন করতে হলে সরকার সংশ্লিষ্ট একটি বিশেষ স্থানে অবস্থান করা প্রয়োজন। জনপ্রতিনিধি না হলে এলাকার সকল উন্নয়ন ব্যক্তি উদ্যোগে করা সম্ভব হয় না। নাচনমহলসহ এখানকার উন্নয়ন নিয়ে স্বপ্নবাজ এই মানুষটির রয়েছে নানা ধরনের ব্যতিক্রমী উন্নয়ন পরিকল্পনা। যার বাস্তবায়ন ঘটাতে পারলে সত্যিই অনেক পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই স্থানীয়রা তাকে দেখতে চায় জনপ্রতিনিধির আসনে। দুখী মানুষগুলো তাকে দিতে চায় আরো বড় দায়িত্ব। তাই আসন্ন নাচনমহল ইউনিয়নের উপ-নিবার্চনে চেয়ারম্যান পদে লড়তে চান এ সমাজ সেবক। ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার খবরে বিশেষ করে এলাকার তরুণ ভোটারদের মাঝে তাকে ঘিরে শুরু হয়েছে উৎসাহ-উদ্দীপনা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও মাসুমকে নিয়ে চলছে নানা সম্ভাবনার কথা। অবহেলিত এ এলাকার নানান সমস্যা-সম্ভাবনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন তিনি। আর এ ধরনের সামাজিক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ততার কারণে ছোট বড় সব শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে রয়েছে তার সুসম্পর্ক। নিজের প্রার্থীতার বিষয়ে এইচএম মাসুম বিল্লাহ তার প্রতিক্রিয়া জানাতে বলেন, দেশকে এগিয়ে নিতে বর্তমান সরকার তারণ্যকে প্রাধান্য দিচ্ছেন বেশি। সম্মৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে যুব সমাজ ও তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে। আমার ইচ্ছা নাচনমহলকে একটি মডেল ইউনিয়নে রূপান্তিত করা। আমি অবহেলিত এ জনপদের সকল ধরনের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে চাই। বিশেষ করে আমাদের অঞ্চলের সম্ভাবনাকে গুরুত্ব দিয়েই ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা যায়। এ ছাড়া শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিনোদন, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও পরিকল্পিত উন্নয়নকে এক ধাপ এগিয়ে নিতে আমি সমাজের একজন সেবক হিসেবে কাজ করতে চাই।
যার চিন্তা চেতনা জুড়ে শুধুই এলাকার উন্নয়ন পরিকল্পনা। দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকেছেন কোনো স্বার্থ ছাড়াই। এলাকার অসহায় মানুষদের খুঁজে খুঁজে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের অসহায়ত্বের কথা জেনে সমাধানেরও শত ভাগ চেষ্টা করেছেন। তিনি উপজেলার নাচনমহল ইউনিয়নের সমাজসেবক এইচ এম মাছুম বিল্লাহ। পেশায় পুরোদমে ব্যবসায়ী হলেও জড়িত রয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে। দীর্ঘদিন ধরে এ জনপদের গরীব, দুখী মেহনতি মানুষের পাশে থেকে তাদের মুখে হাসি ফোটাতে কাজ করছেন তিনি। সমাজসেবায় এ উজ্জল নক্ষত্র এইচএম মাসুম বিল্লাহ ঝালকাঠি জেলা যুবলীগ সদস্য, খাগড়াখানা রহমআলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, খাগড়াখানা মডেল হাই স্কুলের সাবেক সভাপতিসহ বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত। তিনি নাচনমহল বাজারস্থ আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিডেটের পরিচালক। এছাড়া বুসরা ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, এবি ট্যাভেলস, বুসরা ট্রেডার্সসহ বেশ কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। সবপরিচয় ছাপিয়ে তিনি একজন সমাজসেবক, গরীব ও মেহনতি মানুষের প্রাণের স্পদন। দিনেদিনে গরীব ও অসহায় মানুষের প্রাণের ঠিকানায় পরিনত হয়েছেন। দু হাতে এলাকায় ত্রানসহ দুঃস্থ্যদের সহায়তা করছেন। একজন সফল ক্লিন ইমেজ আর সততা ন্যায়নিষ্টা ও দেশপ্রেমে উজ্জল আলোকিত সপ্নবাজ একজন মানুষে পরিনীত হয়েছেন।
কখনো তাকে দেখা গেছে অসহায় রোগীর পাশে থেকে সকল ধরনের সেবা করতে। আবার কখনো দেখা গেছে মাদক বিরোধী ক্যাম্পেইন কিংবা স্কুল কলেজের ছাত্রদের নানা নৈতিকতার শিক্ষা দিতে। আবার কখনো বৃক্ষ রোপণ করতে দেখা গেছে আপন মনে। সর্বোপরি তিনি সব সময়ই রয়েছেন অসহায় মানুষদের পাশে। এছাড়াও স্কুল, কলেজ, মসজিদ, মাদ্রাসায় সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়ে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। নিজ টাকায় লেখা পড়ার সুযোগ করে দিয়েছে দরিদ্র অনেক মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে। মাসুম বিল্লাহ মনে করেন এলাকার উন্নয়ন করতে হলে সরকার সংশ্লিষ্ট একটি বিশেষ স্থানে অবস্থান করা প্রয়োজন। জনপ্রতিনিধি না হলে এলাকার সকল উন্নয়ন ব্যক্তি উদ্যোগে করা সম্ভব হয় না। নাচনমহলসহ এখানকার উন্নয়ন নিয়ে স্বপ্নবাজ এই মানুষটির রয়েছে নানা ধরনের ব্যতিক্রমী উন্নয়ন পরিকল্পনা। যার বাস্তবায়ন ঘটাতে পারলে সত্যিই অনেক পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই স্থানীয়রা তাকে দেখতে চায় জনপ্রতিনিধির আসনে। দুখী মানুষগুলো তাকে দিতে চায় আরো বড় দায়িত্ব। তাই আসন্ন নাচনমহল ইউনিয়নের উপ-নিবার্চনে চেয়ারম্যান পদে লড়তে চান এ সমাজ সেবক। ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামার খবরে বিশেষ করে এলাকার তরুণ ভোটারদের মাঝে তাকে ঘিরে শুরু হয়েছে উৎসাহ-উদ্দীপনা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও মাসুমকে নিয়ে চলছে নানা সম্ভাবনার কথা। অবহেলিত এ এলাকার নানান সমস্যা-সম্ভাবনা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন তিনি। আর এ ধরনের সামাজিক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ততার কারণে ছোট বড় সব শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে রয়েছে তার সুসম্পর্ক। নিজের প্রার্থীতার বিষয়ে এইচএম মাসুম বিল্লাহ তার প্রতিক্রিয়া জানাতে বলেন, দেশকে এগিয়ে নিতে বর্তমান সরকার তারণ্যকে প্রাধান্য দিচ্ছেন বেশি। সম্মৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে যুব সমাজ ও তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে। আমার ইচ্ছা নাচনমহলকে একটি মডেল ইউনিয়নে রূপান্তিত করা। আমি অবহেলিত এ জনপদের সকল ধরনের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে চাই। বিশেষ করে আমাদের অঞ্চলের সম্ভাবনাকে গুরুত্ব দিয়েই ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা যায়। এ ছাড়া শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিনোদন, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও পরিকল্পিত উন্নয়নকে এক ধাপ এগিয়ে নিতে আমি সমাজের একজন সেবক হিসেবে কাজ করতে চাই।
Post a Comment