নিজস্ব প্রতিবেদক----
র্যাবের দাবি- নয়ন শিশু নিপিড়নের অভিযোগটি স্বীকার করেছে। এই ঘটনায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের পরবর্তী তাকে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশে হস্তান্তর করা হয়েছে।
শিশুটির পরিবারের দাবি- নয়ন ফকির তাদের মেয়েকে একাধিকবার যৌন নিপিড়ন করেছে। কিন্তু মেয়েটি মুখ না খোলায় বিষয়টি প্রকাশ্যে আসেনি।
তবে নয়ন ফকিরের পরিবার এই অভিযোগ অস্বীকার করে উল্টো অভিযোগ তুলে বলছে- নয়ন শেবাচিম হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী সেফালী বেগমের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন।
শিশুটি বর্তমানে শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।
সূত্র --বরিশাল বাণী
নগরীতে ৬বছরে শিশুকে ধর্ষন চেষ্টা,আটক শেবাচিমের কর্মচারী |
বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের কোয়াটারে ৬ বছরের এক শিশুকে ধর্ষন চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে শেবাচিমের কর্মচারী নয়া ফকিরের নামে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে তাকে আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। অভিযুক্ত নয়ন ফকির নয়া (৫০) নামে ওই কর্মচারীকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি শনিবার সকালে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন করে স্বীকার করেছে। সে বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ।
সম্মেলনে র্যাব জানায়- হাসপাতালে চতুর্থ শ্রেণির কোয়াটারে পরিবারের সাথে বসবাসরত ৬ বছরের এক শিশুকে একাধিকবার যৌন নিপিড়ন করে নয়ন ফকির নয়া। সর্বশেষ শুক্রবারও সে শিশুটিকে ২০ টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে নিজের কক্ষে নিয়ে ফের নিপিড়ন করে।র্যাবের দাবি- নয়ন শিশু নিপিড়নের অভিযোগটি স্বীকার করেছে। এই ঘটনায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের পরবর্তী তাকে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশে হস্তান্তর করা হয়েছে।
শিশুটির পরিবারের দাবি- নয়ন ফকির তাদের মেয়েকে একাধিকবার যৌন নিপিড়ন করেছে। কিন্তু মেয়েটি মুখ না খোলায় বিষয়টি প্রকাশ্যে আসেনি।
তবে নয়ন ফকিরের পরিবার এই অভিযোগ অস্বীকার করে উল্টো অভিযোগ তুলে বলছে- নয়ন শেবাচিম হাসপাতালের চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী সেফালী বেগমের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন।
শিশুটি বর্তমানে শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।
সূত্র --বরিশাল বাণী