পিরোজপুর
প্রতিনিধিঃ
দক্ষিণাঞ্চলে যাতায়াতের অন্যতম প্রধান মাধ্যম পিরোজপুরের
কঁচা নদীর টগড়া-চরখালী রুটের ফেরি। তবে ওই রুট থেকে চলাচলকারীদের প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন
সমস্যায় পড়তে হয়। আর এতেই চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় ফেরী ব্যবহারকারীদের।
দক্ষিণাঞ্চলের
বরগুনা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, বরিশাল এবং
মঠবাড়িয়ার বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিন পিরোজপুরের কঁচা নদীর টগড়া-চরখালী রুটের
ফেরি ব্যবহার করে ঢাকা, খুলনা, বাগেরহাট, যশোর, সাতক্ষীরা এবং চট্টগ্রাম সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে
প্রতিদিন বাস এবং ট্রাক সহ অসংখ্য যানবাহন চলাচল করে।
এছাড়াও রয়েছে অভ্যন্তরীণ রুটের বাস। তবে প্রায় প্রতিদিনই ফেরির গ্যাংওয়ে ভাঙা, ইঞ্জিন বিকল, ডুবোচরে ফেরি আটকে পড়া, চালকের ঘাটতি সহ কোন না কোন সমস্যায় পড়তে হয়। আর এ সমস্যা বছরের পর বছর ধরে চললেও, এর স্থায়ী কোন সমাধান হয়নি।
এছাড়া মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে ফেরির একমাত্র চালক অসুস্থ হওয়ায় পাঁচ ঘন্টা বন্ধ ছিল ফেরি চলাচল।
ফেরিঘাটে নিত্যদিনের সমস্যার কারণে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে হয় ওই রুট দিয়ে চলাচল যাত্রী ও গাড়ির চালকদের। এছাড়া অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে করে যাত্রীদের কঁচা নদী পাড় হতে হয়।
এছাড়া প্রতিনিয়ত ফেরি ঘাটের মেরামত কাজ করতে গিয়ে ক্লান্ত ফেরি কর্তৃপক্ষ।
তবে টগড়া-চরখালী রুটের ফেরি ঘাটের সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদ মাহমুদ সুমন।
তবে সাধারণ মানুষের দাবি দক্ষিণাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ এই ফেরি ঘাটটির সমস্যা সমাধানে সরকার যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
এছাড়াও রয়েছে অভ্যন্তরীণ রুটের বাস। তবে প্রায় প্রতিদিনই ফেরির গ্যাংওয়ে ভাঙা, ইঞ্জিন বিকল, ডুবোচরে ফেরি আটকে পড়া, চালকের ঘাটতি সহ কোন না কোন সমস্যায় পড়তে হয়। আর এ সমস্যা বছরের পর বছর ধরে চললেও, এর স্থায়ী কোন সমাধান হয়নি।
এছাড়া মঙ্গলবার (১৪ মে) সকালে ফেরির একমাত্র চালক অসুস্থ হওয়ায় পাঁচ ঘন্টা বন্ধ ছিল ফেরি চলাচল।
ফেরিঘাটে নিত্যদিনের সমস্যার কারণে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে হয় ওই রুট দিয়ে চলাচল যাত্রী ও গাড়ির চালকদের। এছাড়া অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে করে যাত্রীদের কঁচা নদী পাড় হতে হয়।
এছাড়া প্রতিনিয়ত ফেরি ঘাটের মেরামত কাজ করতে গিয়ে ক্লান্ত ফেরি কর্তৃপক্ষ।
তবে টগড়া-চরখালী রুটের ফেরি ঘাটের সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সওজের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদ মাহমুদ সুমন।
তবে সাধারণ মানুষের দাবি দক্ষিণাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ এই ফেরি ঘাটটির সমস্যা সমাধানে সরকার যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
Post a Comment