সংবাদ শিরোনাম

মানব সেবায় জাগ্রত ব্লাড ডোনার্স ক্লাবের উদ্যোগে আনন্দ ভ্রমন

        মানব সেবায় জাগ্রত ব্লাড ডোনার্স ক্লাবের উদ্যোগে আনন্দ ভ্রমন

মোঃ রাসেল হোসেন, ভোলা জেলা প্রতিনিধি:

মনোমুগ্ধকর পরিবেশে আয়োজিত প্রাকৃতির সাথে আনন্দ ভ্রমন উদ্‌যাপন  করলো মানব সেবায় জাগ্রত ব্লাড ডোনার্স ক্লাব একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। স্বেচ্ছায় মানুষের পাশে থাকার অন্যতম একটি সংগঠন যা বরিশালের বাকেরগঞ্জ থানা,নলুয়া ইউনিয়নে উক্ত সংগঠন এর মুল কেন্দ্র অবস্থিত। 

সংগঠন টির প্রতিষ্ঠাকাল- ২০২০ সাল থেকে  যাত্রা শুরু হয়, উক্ত সংগঠন এর উদ্যোগে ০৪-০৮-২০২৩ ইং তারিখ আটঘর কুরিয়ানা, ভাসমান পেয়ারা বাজার ও বাগান ভ্রমণ করা হয়, ভাসমান পেয়ারার বাজারটি যা বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলার অন্তর্গত স্বরূপকাঠির কীর্তিপাশা খালের উপর অবস্থিত। 

সাধারণত পেয়ারার মৌসুম শুরু হয় জুলাই মাসে, চলে টানা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। তাই পাইকারি বাজারের দেখা পেতে হলে সেখানে যেতে হবে জুলাইয়ের শেষ দিকের সময়টাতে এই সময়েই নানা পর্যটক ও ছুটে যায় ভাসমনা পেয়ারা বাজার দেখতে দেশের বিভিন্ন স্থান হতে, তার জন্যই মুলত মানব সেবায় জাগ্রত ব্লাড ডোনার্স ক্লাবের এই আয়োজন এবং তা অত্যন্ত সুন্দর ও সুশৃঙ্খল ভাবে আনন্দ ভ্রমণ সম্পন্ন হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মানব সেবায় জাগ্রত ব্লাড ডোনার্স ক্লাব এর সন্মানিত প্রতিষ্ঠাতা- মোঃ মুসা হাওলাদার,  সংগঠনের পরিচালক/সভাপতি - মোঃ ইলিয়াস আকন, সহ সভাপতি - মোঃ আলিফ হাওলাদার,  পটুয়াখালী জেলা সভাপতি - মোঃ অপু ইসলাম সহ উক্ত সংগঠন এর স্বেচ্ছাসেবীবৃন্দ ও রক্তদাতা ভাইয়েরা  অংশ নেন।

 উক্ত সংগঠন এর সভাপতি মোঃ ইলিয়াস আকন জানান, আমাদের সংগঠনটি সারা বাংলাদেশ ব্যাপি স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসুচী ও বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ড সন্মানের সাথে করে আসছে। তিনি আরো বলেন স্বেচ্ছায় মানুষের পাশে থাকার সাথে সাথে কিছু আনন্দ উপভোগ করা প্রয়োজন।

 প্রতিষ্ঠাতা  মোঃ মুসা হাওলাদার বলেন,  আমাদের এই আনন্দ ভ্রমণ, আটঘর কুরিয়ানা পেয়ারা বাগান  এশিয়া মহাদেশের অন্যতম একটি স্থান,যেখানে হাজার হাজার ভ্রমণ প্রিয় মানুষের সমাগম হয়। তিনি আরো জানান এই আনন্দ ভ্রমণ সকল কে একটি আনন্দময় মুহূর্ত উপহার দিয়েছে এবং এর মাধ্যমে আমাদের সকল সদস্যদের প্রকৃতির নানা বিচিত্র দৃশ্য উপভোগ করা হলো। 

এই ভ্রমনে আরো প্রকৃতির সাজঘরে বহু গুন নিয়ে গেছে প্রাকৃতির মাঝে এই রকম ভ্রমণ যেন  চলমান থাকে সেই প্রত্যাশা রইলো।

Post a Comment

Previous Post Next Post