সংবাদ শিরোনাম

উপকূলীয় দশমিনা পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনা

 পটুয়াখালী সংবাদদাতা---

উপকূলীয় দশমিনা পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনা

দশমিনা উপজেলায় পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও শুধু পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের অভাবে তা সম্ভব হচ্ছে না। 

নদী বেষ্টিত চরাঞ্চলের বনায়ন ও সৌন্দর্য পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনার হাতছানি দিচ্ছে।

উপজেলাটির পূর্ব পাশে রয়েছে তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদী। এই সব নদ-নদীর বুকে জেগে উঠা দ্বীপে যতদূর চোখ যায় শুধু সবুজের হাতছানি।

কৃত্রিমভাবে গড়ে ওঠা এই বনকে ঘিরে দিন দিন বাড়ছে দর্শনার্থীদের ভিড়। বিশেষ করে বন জুড়ে গড়ে উঠেছে পাখিদের অভয়ারণ্য। বর্তমানে ভ্রমণ পিপাসুরাও ছুটে আসছেন এখানকার মনোরম প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে। প্রকৃতিপ্রেমীদের মতে এ বনকে যথাযথ ভাবে সংরক্ষণ করলে এখানে রয়েছে অপার সম্ভাবনা। নদ-নদীর পশ্চিম পাড়ে রয়েছে ব্লক দেয়া বেঁড়িবাধ। প্রতিদিন বেঁড়িবাধে শেষ বিকালের নদী দেখতে ভীড় করে সব বয়সী মানুষ। 

দর্শণীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে, বাবু নিবারণ রায়ের দীঘি, জলাশয়ে নির্মাণ করা সেজান পার্ক, বাকিমিয়া নারিকেল বাগান, সাদি তালুকদার বহুমূখী খামার, কাজী আনিছের লেবু বাগান, সুলতানের আ¤্রকানন ও বগুড়ার নবাবী কাচারী বাড়ি ও দক্ষিন বহরমপুর ইউনিয়নের ৫০০ বছরের পুরাতন মসজিদ অন্যতম। প্রতিদিনই শত শত লোক এসে ভিড় জমাচ্ছে এই সব স্থানে। 

একাধিক দর্শনার্থী বলেন, এলাকার মধ্যে এত সুন্দর সেজান পাক নির্মানে বিনোদনের ব্যবস্থা করেছে। আমরা এখানে ছোট-বড় সব বয়সী মানুষ ঘুরতে এসে খুব আনন্দ পেয়েছি। বাবু নিবারণ রায়ের দীঘিতে সান বাঁধানো ঘাট নির্মাণ করা হয়।


Post a Comment

Previous Post Next Post