ইমন আল আহসান,পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি ঃ
এব্যাপারে ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুস ছালাম শিকদার জানান, শিক্ষিকা ও অফিস সহকারী অনিয়ম সর্ম্পকে এলাকার ছাত্র ছাত্রী অভিভাবকরা একাধিক বার আমাকে জানিয়েছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনিত্য কুমার হাওলাদার জানান, ছাবিনা ইয়াসমিন ছবি সহকারী প্রধান শিক্ষক মাহমুদুল হাসান এর স্ত্রী, স্কুলে না আসার বিষয়টি সঠিক নয়।তবে অফিস সহকারী নজরুল ইসলাম তিন মাসের জন্য অর্জিত ছুটিতে রয়েছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার(অ.দা.) মো: মনিরুজ্জামান খাঁন জানান, এ বিষয়টি আমার কাছে মৌখিক ভাবে অভিযোগ দিয়েছে। ওই স্কুলে আমি পরিদর্শন করে দেখি ছাবিনা ইয়াসমিন কে সেদিন স্কুলে পেয়েছি তবে অফিস সহকারী নজরুল শিকদারকে পাওয়া যায়নি।
পটুয়াখালীর কালাপাড়ার ডালবুগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যায়ের অফিস সহকারী ও সহকারী শিক্ষিকার বিরুদ্ধে দীর্ঘ বছর ধরে স্কুলে না এসে নিয়মিত বেতন ভাতা উত্তোলনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।উপজেলার ডালবুগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ছাবিনা ইয়াসমিন ছবি দীর্ঘ দিন ধরে পাঠদান না করে স্কুলে অনুপস্থিত থেকে কৌশলে মাসের পর মাস বেতন ভাতা তুলে নিচ্ছেন।একই কায়দায় বিদ্যালয়ের অফিস সহকারী নজরুল ইসলাম শিকদার মাস অন্তর হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিয়ে নিয়মিত বেতন ভাতা উত্তোলন করেন। দীর্ঘ দিন ধরে বেতন ভাতা উত্তোলন করে আসলেও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক এ ব্যাপারে কোন সদ উত্তর দিতে পারেন নি।ওই কারনে বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের লেখাপাড়ায় ভড়া ডুবি নেমে আসে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মোঃ হারুন শিকদার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন শিক্ষিকার অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি এলাকায় জানা জানি হলে কিছুদিন তাকে সপ্তাহে দুই একদিন স্কুলে দেখাযায় ।তবে অফিস সহকারী নজরুল ইসলাম শিকদার দীর্ঘ দিন ধরে অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি এলাকার মানুষের কাছে প্রমানিত।এব্যাপারে ডালবুগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুস ছালাম শিকদার জানান, শিক্ষিকা ও অফিস সহকারী অনিয়ম সর্ম্পকে এলাকার ছাত্র ছাত্রী অভিভাবকরা একাধিক বার আমাকে জানিয়েছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অনিত্য কুমার হাওলাদার জানান, ছাবিনা ইয়াসমিন ছবি সহকারী প্রধান শিক্ষক মাহমুদুল হাসান এর স্ত্রী, স্কুলে না আসার বিষয়টি সঠিক নয়।তবে অফিস সহকারী নজরুল ইসলাম তিন মাসের জন্য অর্জিত ছুটিতে রয়েছেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার(অ.দা.) মো: মনিরুজ্জামান খাঁন জানান, এ বিষয়টি আমার কাছে মৌখিক ভাবে অভিযোগ দিয়েছে। ওই স্কুলে আমি পরিদর্শন করে দেখি ছাবিনা ইয়াসমিন কে সেদিন স্কুলে পেয়েছি তবে অফিস সহকারী নজরুল শিকদারকে পাওয়া যায়নি।