সময়ের বরিশাল ডেক্স---
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে- ইসলামপাড়া এলাকার বাসিন্দা জুয়েল মল্লিক ও তার স্ত্রী লাকির কাছে নারী এসে থাকার স্থান চাইলে তাকে আশ্রয় দেওয়া হয়। কিন্তু নারীর বিরুদ্ধে অসামাজিক কার্যক্রমের অভিযোগ এনে বুধবার রাতে ফরিদ ও আল আমিনসহ ৪ থেকে ৫ যুবক তাদের বাড়িতে হামলা চালায়। একপর্যায়ে তারা আশ্রয়দাতা জুয়েলকে মারধর করে ঘরের একটি কক্ষে আটকে রাখে। এবং পাশের আরেকটি কক্ষে নিয়ে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করে যুবকেরা। এমনকি তারা আশ্রয়দাতাকে বিবস্ত্র করে ওই তরুণীর সঙ্গে বসিয়ে ভিডিওচিত্র ধারণ করে। পরে তারা ওই তরুণীকে নিয়ে চলে যায়।
এই ঘটনায় রাতেই আশ্রয়দাতা জুয়েল মল্লিক বাদী হয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি মডেল থানায় একটি অভিযোগ করেন। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের একজন ফরিদকে গ্রেপ্তার করে।পরবর্তীতে কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি/তদন্ত) মো. আসাদুজ্জামান অভিযান চালিয়ে অপর আসামী আল আমিনকে গ্রেপ্তার করেন।
ওসি আসাদুজ্জামান জানান, এই ঘটনায় বাকী অভিযুক্তদেরও গ্রেপ্তারে তাদের পুলিশ মাঠে কাজ করছে।
বরিশাল নগরীর ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইসলামপাড়া এলাকায় আশ্রয়দাতার ঘরে হামলা চালিয়ে এক (২৫) নারীকে গণধর্ষণ করার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় ৪ থেকে ৫ যুবক ঘরের ভেতরে আটকে নারীকে ধর্ষণ করেছে। তাদের মধ্যে ফরিদ ও আল-আমিন নামে দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে বুধবার (২১ আগস্ট) রাতে ।
এই ঘটনায় থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুজনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
গ্রেপ্তার ফরিদ বরগুনার আমতলী উপজেলার ইব্রাহিমের ছেলে এবং আল-আমিন পটুয়াখালীর পাঙ্গাশিয়া গ্রামের কবির হাওলাদারের ছেলে।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে- ইসলামপাড়া এলাকার বাসিন্দা জুয়েল মল্লিক ও তার স্ত্রী লাকির কাছে নারী এসে থাকার স্থান চাইলে তাকে আশ্রয় দেওয়া হয়। কিন্তু নারীর বিরুদ্ধে অসামাজিক কার্যক্রমের অভিযোগ এনে বুধবার রাতে ফরিদ ও আল আমিনসহ ৪ থেকে ৫ যুবক তাদের বাড়িতে হামলা চালায়। একপর্যায়ে তারা আশ্রয়দাতা জুয়েলকে মারধর করে ঘরের একটি কক্ষে আটকে রাখে। এবং পাশের আরেকটি কক্ষে নিয়ে ওই তরুণীকে ধর্ষণ করে যুবকেরা। এমনকি তারা আশ্রয়দাতাকে বিবস্ত্র করে ওই তরুণীর সঙ্গে বসিয়ে ভিডিওচিত্র ধারণ করে। পরে তারা ওই তরুণীকে নিয়ে চলে যায়।
এই ঘটনায় রাতেই আশ্রয়দাতা জুয়েল মল্লিক বাদী হয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতয়ালি মডেল থানায় একটি অভিযোগ করেন। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তদের একজন ফরিদকে গ্রেপ্তার করে।পরবর্তীতে কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি/তদন্ত) মো. আসাদুজ্জামান অভিযান চালিয়ে অপর আসামী আল আমিনকে গ্রেপ্তার করেন।
ওসি আসাদুজ্জামান জানান, এই ঘটনায় বাকী অভিযুক্তদেরও গ্রেপ্তারে তাদের পুলিশ মাঠে কাজ করছে।