নয়নাভিরাম সৌন্দর্য্যে ঘেরা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক।
নানা ধরনের খেলনা সামগ্রী আর সবুজে ঘেরা পার্কের চারপাশ। গেটের মূল ফটকে রয়েছে কারুকার্যকর শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক।
পার্কের ভিতরে প্রবেশ করতেই যেন চোখ জুড়িয়ে যায়। ছোট ছোট সড়কের পাশে রয়েছে সরু লেক। তার ভিতওে রয়েছে হাঁসের ফ্রেমে তৈরি ছোট ডিঙ্গি নৌকা।লেকের মধ্যে দিয়ে গেছে দুটি রঙ্গিন ব্রিজ।
এছাড়া রয়েছে ছোটদের জন্য নাগরদোলা, দোলনা, পিছিল খাওয়ার জন্য তৈরি খেলনা, স্প্রি এর গাড়িসহ নানা বিনোদন মূলক সামগ্রী।
প্রতিদিনই বিনোদন পিপাসুরা ছুটে আসছে এখানে। বরিশাল থেকে আসা মামুন হাওলাদার জানান, আমি প্রতিবছরই গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সমাধিতে আসি। পাশাপাশি ছুটে আসি ১৫ই আগষ্ট মৃত্যু বরনা করা ছোট্ট শেখ রাসেলের স্মৃতি বিচলিত পৌর শিশু পার্কে। নানা সৌন্দর্যের লিলাভুমি এখানে। সবচেয়ে একটি মজার বিষয় হচ্ছে এখানে রয়েছে একটি লুকোচুরি খেলা। এখানে একটি প্রবেশদার আছে। যেখানে ঢুকে বিভিন্ন অলিগলি দিয়ে ঢুকে শেখ রাসেলকে খুজতে হবে। অনেক খোজাখুজির পর খুজে পাওয়া যায় শেখ রাসেলের একটি ছবি। যা খুবই সুন্দর। যারা অলিগলি খুজতে ব্যর্থ হয় তারা অনেকেই এই সুন্দও দৃর্শ থেকে বঞ্চিত হয়। তবে এখানে একটা সমস্যা হচ্ছে বিনোদন পিপাসুদেও কাছ থেকে টিকিট নেয়া। আমার ধারনা ছিল এখানে পার্কটি থাকবে উন্মক্ত ।
কিন্তু জনপ্রতি নেয়া হচ্ছে ১০টাকা। যেটা অনেককে বিরম্বনা বা সুন্দও জিনিস দেখা থেকে মন ফিরিয়ে নিচ্ছে। তাই পার্কটি ফ্রি বা উন্মক্ত করলে আরো লোকজনের ভিড় বাড়বে বলবে আশা করি।
প্রতিদিনই বিনোদন পিপাসুরা ছুটে আসছে এখানে। বরিশাল থেকে আসা মামুন হাওলাদার জানান, আমি প্রতিবছরই গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সমাধিতে আসি। পাশাপাশি ছুটে আসি ১৫ই আগষ্ট মৃত্যু বরনা করা ছোট্ট শেখ রাসেলের স্মৃতি বিচলিত পৌর শিশু পার্কে। নানা সৌন্দর্যের লিলাভুমি এখানে। সবচেয়ে একটি মজার বিষয় হচ্ছে এখানে রয়েছে একটি লুকোচুরি খেলা। এখানে একটি প্রবেশদার আছে। যেখানে ঢুকে বিভিন্ন অলিগলি দিয়ে ঢুকে শেখ রাসেলকে খুজতে হবে। অনেক খোজাখুজির পর খুজে পাওয়া যায় শেখ রাসেলের একটি ছবি। যা খুবই সুন্দর। যারা অলিগলি খুজতে ব্যর্থ হয় তারা অনেকেই এই সুন্দও দৃর্শ থেকে বঞ্চিত হয়। তবে এখানে একটা সমস্যা হচ্ছে বিনোদন পিপাসুদেও কাছ থেকে টিকিট নেয়া। আমার ধারনা ছিল এখানে পার্কটি থাকবে উন্মক্ত ।
কিন্তু জনপ্রতি নেয়া হচ্ছে ১০টাকা। যেটা অনেককে বিরম্বনা বা সুন্দও জিনিস দেখা থেকে মন ফিরিয়ে নিচ্ছে। তাই পার্কটি ফ্রি বা উন্মক্ত করলে আরো লোকজনের ভিড় বাড়বে বলবে আশা করি।
লেখক-সাংবাদিক এম সাইফুল ইসলাম
বার্তা সম্পাদক, বরিশাল বাণী ডটকম
Post a Comment